নেইমারকে নিয়ে উৎকণ্ঠায় তো পুরো ব্রাজিল এবং বিশ্বজুড়ে আরও অনেক ফুটবলপ্রেমী। চোট কাটিয়ে পুরো ফিট হয়ে বিশ্বকাপে খেলতে পারবেন তো নেইমার? সাও পাওলোয় সংবাদ সম্মেলনে নির্দিষ্ট করে কিছু বলতে পারেননি নেইমার নিজেও। ১৭ মে চূড়ান্ত পরীক্ষা, তারপর জানা যাবে বিশ্বকাপে খেলতে পারবেন কি না ব্রাজিল দলের প্রাণভোমরা।
একটা সুসংবাদের অপেক্ষায় কোচ তিতে। অপেক্ষায় ব্রাজিল দলে তাঁর সতীর্থরাও। আর শুধু কোচ কিংবা দল কেন, নেইমারকে নিয়ে উৎকণ্ঠায় তো পুরো ব্রাজিল এবং বিশ্বজুড়ে আরও অনেক ফুটবলপ্রেমী। চোট কাটিয়ে পুরো ফিট হয়ে বিশ্বকাপে খেলতে পারবেন তো নেইমার?
না, সাও পাওলোয় সংবাদ সম্মেলনে নির্দিষ্ট করে কিছু বলতে পারেননি নেইমার নিজেও। তবে আশার কথা শুনিয়েছেন। তাঁর পায়ের পাতার চোটের চূড়ান্ত পরীক্ষা হতে পারে ১৭ মে। নেইমার আশাবাদী, ওই পরীক্ষায় ভালো কিছুই আসবে। বাড়িতে বসে টেলিভিশনে বিশ্বকাপ দেখতে হবে না তাঁকে।
গত ফেব্রুয়ারিতে লিগ ওয়ানে মার্শেইয়ের বিপক্ষে ম্যাচে ডান পায়ের পাতার পঞ্চম মেটাটারসাল ভেঙে যায় নেইমারের। অস্ত্রোপচারও হয়েছে। তখনই বলা হয়েছিল, অন্তত আড়াই মাস লাগবে এটা সারতে। তা চোট নিয়ে শুধু শুয়ে-বসে দিন কাটাতে কারই বা ভালো লাগে! প্রায়ই এই অনুষ্ঠান ওই অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন। পরশু যেমন ক্রাচে ভর দিয়েই চলে গেলেন সাও পাওলোতে ব্রাজিল দলেরই এক পৃষ্ঠপোষক প্রতিষ্ঠানের সংবাদ সম্মেলনে। সেখানেই নিজের চোটের সর্বশেষ অবস্থা জানালেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড, ‘এখনো কোনো নির্দিষ্ট তারিখ ঠিক হয়নি। আমার একটা চূড়ান্ত পরীক্ষা আছে। যদি আমি ভুল না করে থাকি, এটা মে মাসের ১৭ তারিখে হতে পারে। আশা করছি, ওতে ভালো কিছু আসবে। এরপর দেখা যাক কী হয়। এটা নির্ভর করছে কীভাবে আমি সেখান থেকে উন্নতি করি।’
দায়িত্ব নেওয়ার পর কোচ তিতে ব্রাজিল দলটাকে এমনভাবে গুছিয়ে এনেছেন, তাঁর হাতে এখন অনেক বিকল্প। কিন্তু তাঁরা কেউই যে আসলে নেইমারের বিকল্প হতে পারেন না, সেটাও খুব সোজা ভাষাতেই স্বীকার করেছেন ব্রাজিল কোচ। কিছুদিন আগেই বলেছেন, ‘নেইমারের কোনো বিকল্প হয় না। যেমন আমার হাতে ডগলাস কস্তা আছে। কিন্তু কস্তা তো আর নেইমার নয়। সে খেলবে কস্তার মতো।’
বিশ্বকাপে ব্রাজিলের নেইমারকে লাগবে-এটা খুব ভালো করেই জানেন কিংবদন্তি পেলেও। অধীর আগ্রহে তাঁর সুস্থতার খবরের অপেক্ষায় তাই ফুটবলের রাজাও, ‘আমার মনে হয়, বিশ্বকাপের আগেই সে ফিট হয়ে যাবে, কারণ চোটটা এত খারাপ মনে হচ্ছে না। আশা করছি, ওর বিশ্বকাপ-ভাগ্যটাও আমার মতো হবে।’
ভাগ্যটা তিনটি বিশ্বকাপজয়ী পেলের মতো হতে হলে তো আগে বিশ্বকাপে থাকতে হবে। ১৪ জুন শুরু হতে যাওয়া বিশ্বকাপে ব্রাজিল প্রথম ম্যাচ খেলবে ১৭ জুন, সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে রোস্তভে। মানে, নেইমারের চোটের চূড়ান্ত পরীক্ষার ঠিক এক মাস পর। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এই লড়াইয়ে জিততে পারবেন নেইমার? ব্রাজিল ফরোয়ার্ড হেসে উত্তর দিয়েছেন, ‘আশা করছি, বিশ্বকাপ টিভিতে দেখতে হবে না। আমি তৈরি হওয়ার মতো যথেষ্ট সময়ই পাব।’
আপাতত পোকার আর ভিডিও গেমস খেলে সময় কাটছে। যেটা নিয়ে তাঁকে দুই দিন আগেই খোঁচা দিয়েছেন সাবেক ফরাসি ফরোয়ার্ড ক্রিস্টোফ ডুগারি। গত রোববারই মোনাকোকে ৭-১ গোলে হারিয়ে পাঁচ ম্যাচ বাকি থাকতেই ফরাসি লিগ শিরোপা নিশ্চিত করেছে নেইমারের ক্লাব পিএসজি। তবে সেই উদ্যাপনে যোগ দিতে যাননি নেইমার। ওটা দেখেই পিএসজির প্রতি নেইমারের আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন ডুগারি। নেইমারের কানে সেই কথা গেছে কি না, জানা যায়নি। তবে কেন যেতে পারেননি সেটা পরশু সংবাদ সম্মেলনেই বলেছেন ২৬ বছর বয়সী ব্রাজিলিয়ান, ‘আমার দল গোল করছে, সতীর্থরা শিরোপা উদ্যাপন করছে, আর আমি সেখানে থাকতে পারছি না, এটা আমার কাছে খারাপ লাগছে। কিন্তু আমার স্বাস্থ্যের কথা তো সবার আগে ভাবতে হবে।’
নেইমার সবার আগে নিজের স্বাস্থ্যের কথা ভাবুন, এটা বোধ হয় পিএসজিও চায়। এই মৌসুমে না হোক, আগামী মৌসুমে তো তাঁকে লাগবে পিএসজিরও।
না, সাও পাওলোয় সংবাদ সম্মেলনে নির্দিষ্ট করে কিছু বলতে পারেননি নেইমার নিজেও। তবে আশার কথা শুনিয়েছেন। তাঁর পায়ের পাতার চোটের চূড়ান্ত পরীক্ষা হতে পারে ১৭ মে। নেইমার আশাবাদী, ওই পরীক্ষায় ভালো কিছুই আসবে। বাড়িতে বসে টেলিভিশনে বিশ্বকাপ দেখতে হবে না তাঁকে।
গত ফেব্রুয়ারিতে লিগ ওয়ানে মার্শেইয়ের বিপক্ষে ম্যাচে ডান পায়ের পাতার পঞ্চম মেটাটারসাল ভেঙে যায় নেইমারের। অস্ত্রোপচারও হয়েছে। তখনই বলা হয়েছিল, অন্তত আড়াই মাস লাগবে এটা সারতে। তা চোট নিয়ে শুধু শুয়ে-বসে দিন কাটাতে কারই বা ভালো লাগে! প্রায়ই এই অনুষ্ঠান ওই অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন। পরশু যেমন ক্রাচে ভর দিয়েই চলে গেলেন সাও পাওলোতে ব্রাজিল দলেরই এক পৃষ্ঠপোষক প্রতিষ্ঠানের সংবাদ সম্মেলনে। সেখানেই নিজের চোটের সর্বশেষ অবস্থা জানালেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড, ‘এখনো কোনো নির্দিষ্ট তারিখ ঠিক হয়নি। আমার একটা চূড়ান্ত পরীক্ষা আছে। যদি আমি ভুল না করে থাকি, এটা মে মাসের ১৭ তারিখে হতে পারে। আশা করছি, ওতে ভালো কিছু আসবে। এরপর দেখা যাক কী হয়। এটা নির্ভর করছে কীভাবে আমি সেখান থেকে উন্নতি করি।’
দায়িত্ব নেওয়ার পর কোচ তিতে ব্রাজিল দলটাকে এমনভাবে গুছিয়ে এনেছেন, তাঁর হাতে এখন অনেক বিকল্প। কিন্তু তাঁরা কেউই যে আসলে নেইমারের বিকল্প হতে পারেন না, সেটাও খুব সোজা ভাষাতেই স্বীকার করেছেন ব্রাজিল কোচ। কিছুদিন আগেই বলেছেন, ‘নেইমারের কোনো বিকল্প হয় না। যেমন আমার হাতে ডগলাস কস্তা আছে। কিন্তু কস্তা তো আর নেইমার নয়। সে খেলবে কস্তার মতো।’
বিশ্বকাপে ব্রাজিলের নেইমারকে লাগবে-এটা খুব ভালো করেই জানেন কিংবদন্তি পেলেও। অধীর আগ্রহে তাঁর সুস্থতার খবরের অপেক্ষায় তাই ফুটবলের রাজাও, ‘আমার মনে হয়, বিশ্বকাপের আগেই সে ফিট হয়ে যাবে, কারণ চোটটা এত খারাপ মনে হচ্ছে না। আশা করছি, ওর বিশ্বকাপ-ভাগ্যটাও আমার মতো হবে।’
ভাগ্যটা তিনটি বিশ্বকাপজয়ী পেলের মতো হতে হলে তো আগে বিশ্বকাপে থাকতে হবে। ১৪ জুন শুরু হতে যাওয়া বিশ্বকাপে ব্রাজিল প্রথম ম্যাচ খেলবে ১৭ জুন, সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে রোস্তভে। মানে, নেইমারের চোটের চূড়ান্ত পরীক্ষার ঠিক এক মাস পর। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এই লড়াইয়ে জিততে পারবেন নেইমার? ব্রাজিল ফরোয়ার্ড হেসে উত্তর দিয়েছেন, ‘আশা করছি, বিশ্বকাপ টিভিতে দেখতে হবে না। আমি তৈরি হওয়ার মতো যথেষ্ট সময়ই পাব।’
আপাতত পোকার আর ভিডিও গেমস খেলে সময় কাটছে। যেটা নিয়ে তাঁকে দুই দিন আগেই খোঁচা দিয়েছেন সাবেক ফরাসি ফরোয়ার্ড ক্রিস্টোফ ডুগারি। গত রোববারই মোনাকোকে ৭-১ গোলে হারিয়ে পাঁচ ম্যাচ বাকি থাকতেই ফরাসি লিগ শিরোপা নিশ্চিত করেছে নেইমারের ক্লাব পিএসজি। তবে সেই উদ্যাপনে যোগ দিতে যাননি নেইমার। ওটা দেখেই পিএসজির প্রতি নেইমারের আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন ডুগারি। নেইমারের কানে সেই কথা গেছে কি না, জানা যায়নি। তবে কেন যেতে পারেননি সেটা পরশু সংবাদ সম্মেলনেই বলেছেন ২৬ বছর বয়সী ব্রাজিলিয়ান, ‘আমার দল গোল করছে, সতীর্থরা শিরোপা উদ্যাপন করছে, আর আমি সেখানে থাকতে পারছি না, এটা আমার কাছে খারাপ লাগছে। কিন্তু আমার স্বাস্থ্যের কথা তো সবার আগে ভাবতে হবে।’
নেইমার সবার আগে নিজের স্বাস্থ্যের কথা ভাবুন, এটা বোধ হয় পিএসজিও চায়। এই মৌসুমে না হোক, আগামী মৌসুমে তো তাঁকে লাগবে পিএসজিরও।
No comments:
Post a Comment